মুসলিম প্রচারকদের একটি কৌশল হল আত্মবিশ্বাসের সাথে মিথ্যা কথা বলা যদিও তারা কিছুই জানে না। তারা খুব ভালো করেই জানে যে তাদের সাধারণ মুসলিম শ্রোতারা কখনই তাদের দাবির সত্যতা যাচাই করবে না, কারণ তাদের তা করার ক্ষমতা নেই। প্রচারকরা সরল মুসলমানদের সামনে এমন একটি চিত্র তৈরি করে যে, সাধারণ অজ্ঞ মুসলমানরা মনে করে যে, প্রচারকরা অপ্রতিরোধ্য, অত্যন্ত জ্ঞানী, তাদের ভুল প্রমাণ করা অসম্ভব ইত্যাদি।
যদিও বাস্তবতা অনেক ভিন্ন। আপনি যদি তাদের দেওয়া তথ্য পরীক্ষা করেন তবে আপনি বুঝতে পারবেন যে এটি মিথ্যা অনুবাদ, অপবাদ, এবং ভুল এবং অর্ধ-সত্য তথ্যে পূর্ণ। আহমেদ দীদাত, জাকির নায়েক এবং বর্তমানে ফেসবুকে লাইভ থাকা কিছু প্রচারক থেকে শুরু করে তারা এই একই কৌশল অবলম্বন করে।
সময় বদলেছে। আগে, একটি বই থেকে তথ্যসূত্র খুঁজে পাওয়া এবং তুলনা করা একটি সময়সাপেক্ষ কাজ ছিল। আজকাল বিজ্ঞানের সুবাদে আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসেই সহজেই বিভিন্ন বইয়ের সফট কপি পেতে পারি। যার কারণে তাদের অসততা সাধারণের সামনে উন্মোচিত হচ্ছে। ফলস্বরূপ, তাদের ভিডিওগুলি সবার কাছে হাসির পাত্র হয়ে উঠছে, এমনকি যারা ইসলামকে সত্য বলে বিশ্বাস করা শুরু করে সেই ধর্মপ্রচারকদের অন্ধভাবে বিশ্বাস করেছিল তারাও সন্দিহান হয়ে ইসলাম ত্যাগ করছে।
15 Responses
ইমাম হুজুদের নিয়ে মস্করা না করলেও পারতেন।
আপনার লেখা দেখে মনে হচ্ছে আপনি নাস্তিক!
চমৎকার লিখেছেন। এই হুজুরেরাই ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করে আসছে দিনের পর দিন ধরে।
ইমাম নিয়ে একটা বাজে কথা শুনবো না।
হুজুররা আপনার কি ক্ষতি করেছে? এসব প্রোপাগান্ডায় কান না দেওয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি।
ফালতু পোস্ট
ইসলাম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবি না একদম।
আজাইরা কথা লেখার সময় লজ্জা করে না তোর?
ইসলাম নিয়ে এতো চুলকানি কেন?
ভাল লিখেছেন।
হুজুররা টিকে আছে একদম ধর্ম ব্যবসার জন্য।
ইসলামে এসব ভণ্ড হুজুরদের কোন জায়গা নাই, আখিরাতে তাঁদের ঠিক বিচার হবে।
শুধু শুধু মিথ্যা কথা বলে দিলেই হোল?
ফালতু কথা বলে নিজের সম্মান নষ্ট করবেন না।
সমাজের চিত্র তুলে ধরেছেন সুন্দর করে। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।