অশান্তির মুলে যখন ইসলাম ধর্ম

বাংলাদেশে শৈশব থেকেই যে ধর্মের দ্বারা আমরা নির্যাতিত হয়ে আসছি তা হল ইসলাম। আমাকে  যে ভয়ানক নিপীড়নের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে তার কোন শেষ বা প্রান্ত নেই। ফলে এই ধর্মের প্রতি আমার এক ধরনের ঘৃণা, এটা মেনে নিতে অক্ষমতা। আমি মনে করি বাংলাদেশে ইসলামপন্থীরা যে ইসলাম চর্চা করে তা এক

আজকের বর্বর সমাজের সিঙ্গেল মাদার

. সৃষ্টির শুরু থেকেই নারী-পুরুষের মিলনের মাধ্যমে পরিবারগুলো গড়ে উঠেছে। কিন্তু একসঙ্গে বসবাস ও চলাফেরা করতে গিয়ে ভিন্নতাসহ নানা কারণে অনেক পরিবার ভেঙে যায়। এক পর্যায়ে স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ অনিবার্য হয়ে ওঠে। এরপর সমাজে বসবাসকারী মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন শুরু হয়। এমন পরিস্থিতিতে পুরুষের তুলনায় নারীরা বেশি মানসিক নির্যাতনের শিকার! কারণ একক

দেশজুড়ে মাদ্রাসা শিক্ষকদের ধর্ষণ অভিযোগ

. ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নে এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে (১২) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক কামরুল ইসলাম অন্য শিক্ষকসহ নির্যাতিতার বাবাকে মারধর করে। শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মাথিয়ারা ইসলামিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত শিক্ষক কামরুল ফেনী সদর উপজেলার পশ্চিম

ইমাম হুজুরেরা ধর্ম নিয়ে আত্মবিশ্বাসের সাথে মিথ্যা কথা বলে

মুসলিম প্রচারকদের একটি কৌশল হল আত্মবিশ্বাসের সাথে মিথ্যা কথা বলা যদিও তারা কিছুই জানে না। তারা খুব ভালো করেই জানে যে তাদের সাধারণ মুসলিম শ্রোতারা কখনই তাদের দাবির সত্যতা যাচাই করবে না, কারণ তাদের তা করার ক্ষমতা নেই। প্রচারকরা সরল মুসলমানদের সামনে এমন একটি চিত্র তৈরি করে যে, সাধারণ অজ্ঞ

সিঙ্গেল মায়ের প্রতি পরিবার ও প্রতিবেশীর প্রশ্নবাণ

সিঙ্গেল মাদার‘ শব্দটা শুনলেই মানুষ জিজ্ঞেস করে, ‘এর মানে কী?’ অর্থাৎ মা তালাকপ্রাপ্ত নাকি বিধবা তা বুঝতে অনেকেরই অনেক সময় লাগে। এখানে, অনেকে যারা বিধবা,  এখনও তাদের শ্বশুর বাড়ি নিজের বাড়ি হিসাবে বসবাস করে। কিন্তু শ্বশুর বাড়ির মানুষ বিধবা নারীকে সেই বাড়ির সদস্য তো মনেই করে না, বরং স্বামী মারা

মাদ্রাসা ধর্ষণ প্রতিকার কি রাষ্ট্রের কাজ না?

. দীর্ঘদিন ধরে মাদ্রাসায় শিশু ধর্ষণ চলছে। পত্র-পত্রিকায় এসব অভিযোগ উঠে আসছে। ঘটনার প্রকৃত সংখ্যা নিঃসন্দেহে বহুগুণ বেশি। আমাদের মাদ্রাসার ছেলে-মেয়েরা তাদের ধর্মীয় শিক্ষকদের নির্মম নির্যাতনে মারা যাচ্ছে। কেউ কেউ নির্যাতনে মারা যাচ্ছে। আত্মহত্যার ঘটনাও রয়েছে। তাদের অভিভাবকরাও ধর্মীয় শিক্ষকের ফতোয়া থেকে পালিয়ে যাওয়ার বা বিচ্ছিন্ন হওয়ার ভয়ে মুখ খুলতে